বাংলাদেশে খাদ্য-নিরাপত্তা বেড়েছে
দৈনিক চাঁদপুর
প্রকাশিত: ১৮ জুলাই ২০১৯
বাংলাদেশে খাদ্য নিরাপত্তাহীনতায় থাকা মানুষের সংখ্যা কমেছে। জাতিসংঘ প্রকাশিত এক নতুন প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে।
জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষিবিষয়ক সংস্থা (এফএও), শিশু তহবিল ইউনিসেফ, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও), আন্তর্জাতিক কৃষি উন্নয়ন তহবিল (আইএফএডি) ও বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচির উদ্যোগে ‘বিশ্বের খাদ্য নিরাপত্তা ও পুষ্টি বাস্তবতা ২০১৯’ শিরোনামে প্রতিবেদনটি তৈরি হয়েছে। ২০১৮ সাল পর্যন্ত নেয়া তথ্যের ভিত্তিতে রচিত প্রতিবেদন অনুযায়ী, বিশ্বজুড়ে ৮২ কোটি মানুষ অপুষ্টিতে ভুগছে। এর মধ্যে ৫১ কোটি ৩৯ লাখ মানুষ এশিয়ার এবং ২৫ কোটি ৬১ লাখ মানুষ আফ্রিকার বাসিন্দা।
জাতিসংঘের ওই প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, বাংলাদেশে ২০০৪-২০০৬ সালে যেখানে অপুষ্টির শিকার মানুষের সংখ্যা ২ কোটি ৩৮ লাখ ছিল, ২০১৮ সালে এসে সেই সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২ কোটি ৪২ লাখে। তবে খাদ্য নিরাপত্তাহীন মানুষের সংখ্যা কমিয়ে আনতে সক্ষম হয়েছে বাংলাদেশ। ২০১৪-২০১৬ সালে এ সংখ্যা ১ কোটি ৭৮ লাখ ছিল। তবে ২০১৬-২০১৮ সালে তা কমে দাঁড়িয়েছে ১ কোটি ৬৮ লাখে।
প্রতিবেদন অনুযায়ী, বিশ্বে ২০১৫ সাল পর্যন্ত দশকের পর দশক ধরে অপুষ্টিজনিত পরিস্থিতির অবনতি হয়েছে। তবে ২০১৫ সাল থেকে এখন পর্যন্ত তা অপরিবর্তিত আছে। তখন থেকে বিশ্বে পুষ্টিহীনতার শিকার মানুষের হার ১১ শতাংশ। কৃষির ওপর জলবায়ু পরিবর্তনজনিত প্রভাব পড়ছে এবং কৃষকের সংখ্যা কমে গেছে। আর এগুলো সব মিলে বিশ্বজুড়ে খাদ্য উৎপাদন প্রক্রিয়া, বিতরণ ও ভোগের ক্ষেত্রে বড় ধরনের পরিবর্তন এসেছে এবং নতুন খাদ্য নিরাপত্তা, পুষ্টি ও স্বাস্থ্যবিষয়ক চ্যালেঞ্জ তৈরি হয়েছে।
দক্ষিণ এশিয়ায় ২০১৪ সালের তুলনায় ২০১৬ সালে তীব্র খাদ্য অনিরাপত্তাজনিত পরিস্থিতির ব্যাপকতা কমলেও গত দুই বছরে তা বেড়েছে। অপুষ্টির ক্ষেত্রে অনাহারের দায় বেশি হলেও স্থূলতারও ভূমিকা রয়েছে। সব অঞ্চলেই স্থূলতাজনিত অপুষ্টির হার বেড়েছে। অবশ্য পুষ্টির মাত্রা নির্ধারণকারী অপর এক মানদণ্ড হলো বয়সের তুলনায় কম উচ্চতাসম্পন্ন ৫ বছর বয়সী শিশুর সংখ্যা। এই সমস্যার শিকার শিশুর সংখ্যার দিক দিয়ে বাংলাদেশের অবস্থানের খানিকটা অগ্রগতি হয়েছে।
২০১২ সালে বয়সের তুলনায় কম উচ্চতার সমস্যায় আক্রান্ত ৫ বছরের কম বয়সী শিশুর সংখ্যা যেখানে ৬৫ লাখ ছিল, ২০১৮ সালে এসে সেই সংখ্যা কমে দাঁড়িয়েছে ৫৫ লাখে। তবে প্রাপ্তবয়স্কদের স্থূলতা ও নারীদের রক্তশূন্যতা হওয়ার হার পূর্বের তুলনায় বেড়েছে। ২০১২ সালে প্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যে স্থূলতার শিকার মানুষের সংখ্যা ছিল ২৫ লাখ। ১১ লাখ বেড়ে ২০১৬ সালে তা দাঁড়িয়েছে ৩৬ লাখে। একইভাবে ২০১২ সালে রক্তস্বল্পতায় আক্রান্ত নারীর সংখ্যা যেখানে ১ কোটি ৭৪ লাখ ছিল, ২০১৬ সালে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ কোটি ৮২ লাখে।
- মানুষের কল্যাণে কাজ করে যাচ্ছেন শেখ হাসিনা
- মদ খেয়ে নারী নিয়ে হোটেলে নোবেল, গভীর রাতে চেঁচামেচি
- ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় নৌকাডুবির ঘটনায় মামলা, গ্রেফতার ৫
- দেশের অগ্রযাত্রা ও উন্নয়নকে বাঁচিয়ে রাখতে শেখ হাসিনার পাশে থাকতে
- ৬ দশমিক ৩ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ক্রোয়েশিয়া
- দেশে করোনায় ৮২ পুলিশ সদস্যের মৃত্যু, আক্রান্ত ১৮ হাজার
- মোংলা বন্দরের নতুন চ্যানেল নির্মাণ সম্পন্ন
- আয়কর দিতে হবে ৩০ তারিখের মধ্যে
- গ্রামীণ বিদ্যুৎ সুবিধা উন্নয়নে ২০০ মিলিয়ন ডলার ঋণ দেবে এডিবি
- দেশের নানা আয়োজনে ১৭-২৬ মার্চ যোগ দেবেন বিশ্ব নেতারা
- স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের ছবি ব্যবহার করে ফেসবুকে প্রতারণা
- কর্মস্থল ত্যাগকারীদের তালিকা চায় মন্ত্রণালয়
- ‘মধ্যবিত্তদেরও খাদ্য সহায়তার আওতায় আনা হয়েছে’
- আজ থেকে চালু হচ্ছে মালবাহী ট্রেন
- চালু হলো দেশের প্রথম বেসরকারি আরটি পিসিআর ল্যাব
- করোনার আতঙ্কেও এগিয়ে চলছে পদ্মা সেতুর কাজ
- উৎপাদন বৃদ্ধিতে একযোগে কাজ করার অঙ্গীকার
- করোনাকালে চূড়ান্ত এমপিওভুক্তির সুখবর পেল ১৬৩৩ স্কুল-কলেজ
- হাওরে প্রায় ৩ লাখ ২৫ হাজার শ্রমিক ধান কাটছেন: কৃষিমন্ত্রী
- ময়মনসিংহে করোনা রোগীদের জন্য স্বেচ্ছাসেবক লীগের ৫টি অ্যাম্বুলেন্স
- করোনা মোকাবেলায় বঙ্গবন্ধুর স্বাস্থ্যসেবা দর্শন
- বৈশ্বিক ক্রয়াদেশ পূরণে সক্ষম বাংলাদেশ ॥ শেখ হাসিনা
- মানুষের পাশে দাঁড়াচ্ছে মানুষ, দৃষ্টান্ত স্থাপন করে চলেছে
- করোনা পরীক্ষা হবে চার বেসরকারি হাসপাতালে
- ২০ হাজারের বেশি আইসোলেশন শয্যা প্রস্তুত রয়েছে: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
- সুখবর আসছে ব্যাংক সুদে
- গুগল ম্যাপের বিকল্প আনলো হুয়াওয়ে
- অভিনেতা ইরফান খান মারা গেছেন
- ঘরে থাকা সাত জিনিস ফুসফুসের জন্য ক্ষতিকর
- ফ্রিজে ২৮ দিন বাঁচে সার্স-কভ ভাইরাস! জীবাণুমুক্ত করার উপায়